সম্পাদকীয়
দেশের অভ্যন্তরে জনবহুল বা জনাকীর্ণ সড়কগুলোতে পরিবহন চলাচলের উপরে বিভিন্ন নিয়ম নীতি রয়েছে। বিশেষ করে বগী যুক্ত ট্রাক্টরগুলো দানবীয় মানসিকতার ড্রাইভার ধরা প্রচলিত হয়।এদের কারণে বিভিন্ন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার ইতিহাস রয়েছে। যার কারনে জেলা প্রশাসন এ সকল ট্রাক্টরগুলোকে দেদারছে চলতে দিচ্ছিল না। কিন্তু বর্তমানে এদের বেশি পরিমাণে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।প্রতিদিন জীবন যাপনের ক্ষেত্রে স্থান পরিবর্তনের জন্য যাতায়াতের প্রয়োজন হয়।স্থায়ী-অস্থায়ী বিভিন্ন কাজে মানুষ তার অবস্থান থেকে বেরিয়ে পড়ে যাতায়াতের জন্য। বিভিন্ন যানবাহন ব্যবহার করে থাকে এ সকল যানবাহন পরিচালনার ক্ষেত্রে অমনোযোগিতা অদক্ষতা এবং সঠিক ড্রাইভিং লাইসেন্সধারী গাড়ির লাইসেন্স গাড়ির ফিটনেস ইত্যাদি ইত্যাদি বিশেষ করে সড়ক আইন মানার ক্ষেত্রে অনিয়ম অবহেলা অমান্য করা এই আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে যান্ত্রিক জীবনে আমাদের প্রতিনিয়ত ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে পড়তে হবে। প্রতিদিন সারা বাংলাদেশে যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে সড়কপথে বিভিন্ন সংখ্যার দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। দুর্ঘটনার পেছনে রয়েছে বিভিন্ন ঘটনা। সড়কে চলাচলের ক্ষেত্রে জনগণের সড়কের সঠিক আইন মেনে চলা সড়কে যানবাহন পরিচালনা ক্ষেত্রে গাড়ির ফিটনেস লাইসেন্স ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং যারা হেলফার থাকে এদেরও সড়ক আইনের উপরে বিশেষ অভিজ্ঞতা থাকা সর্বসাকুল্য সকল জনগণের সড়ক আইনের উপরে সাধারণ জ্ঞান থাকা। কিভাবে কোন সময় সড়কে চলাচল করতে হয় সকল বিষয়গুলো প্রত্যেক জনগণের চিন্তা চেতনা থাকা উচিত। গণপরিবহন এবং পণ্য বাহি পরিবহন চালানোর ক্ষেত্রে ড্রাইভারদের সঠিক প্রশিক্ষণ প্রশিক্ষণের ভিত্তিতে বাস্তবসম্মত ন্যায় সঙ্গত ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস ক্ষেত্রে পরীক্ষামূলকভাবে ফিটনেস পেপার যারা গাড়িতে হেল্পিং করে থাকে তাদেরও সড়ক আইনের উপর ভালো জ্ঞান থাকা জরুরি। সকল বিষয়ে সকলের জ্ঞান থাকলে সরকারি প্রশাসন সংশ্লিষ্টদপ্তর এগুলোর উপরে গুরুত্ব দিলে সড়ক দুর্ঘটনা পরিমাণ কমে আসতে পারে। জনজীবনে দুর্ঘটনার শিকার বিশেষ করে গাড়ির লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের হয়রানির কথা শোনা যায়।সঠিক ড্রাইভিং এবং মানসম্মত গাড়ির লাইসেন্স এই দুটো সমন্বয় জনগণের সচেতনতা সব মিলে প্রশাসনের নিরবিচ্ছিন্ন তৎপরতায় অনাকাঙ্ক্ষিত সকল দুর্ঘটনা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব।