বিশেষ প্রতিনিধি :
শাহরাস্তিতে লাগামহীন বেড়েই চলছে করোনার প্রাদূর্ভাব। হঠৎ করে বেপরোয়া করোনা রুগি বেড়ে যাওয়ায় উপজেলাবাসি আতংকের মাঝে দিন কাটাচ্ছে।
সবশেষ ১৫ জুন সর্বোচ্চ ১৫জন রুগি সনাক্ত হয়েছে। এরমাধ্যে হাসপাতালের ডাক্তার, ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্য রয়েছেন। এদিকে করোনা উপসর্গ নিয়ে শাহরাস্তিত পৌর ভ’মি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুস ছালাম মোল্লা গতকাল দুপুরে মারা গিয়েছেন।
আক্রান্তরা হলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার আয়েশা সিদ্দিকা, ডাক্তার, মেহেদী বাসার, টামটা দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান জহিরুল আলম মানিক, শোরসাক মিছার বাড়ির ইউপি সদস্য কবির আহমেদ, দৈলবাড়ির আবু জাফর উল্লাহ, শাহরাস্তি ইসলামিয়া মেডিকেল হাসপাতালের ল্যাব টেকনিশিয়ান বাবর, চেড়িয়ারর চুনির বাড়ির আব্দুল কুদ্দুস, বলশিদ পাটওয়ারী বাড়ির জালাল উদ্দিন, ভোলদিঘীর দয়া বাড়ির ফয়েজ আহমদ, সাহাপুর হাজি বাড়ির জবা, একই বাড়ির কামরুন নাহার, বলশিদ পাটওয়ারী বাড়ির হ্রদয়, রাগৈ আমিন বাড়ির আবুল বাসার, হাজীগঞ্জ মিডওয়ে হাসপাতালের ডাক্তার মাহমুদা বেগম, নাওড়া গনবিদ্যালয়ের সাথী।
এ পযর্ন্ত শাহরাস্তি উপজেলায় সনাক্ত হয়েছে ৬২ জন। গত ১৪ জুন ব্যতিত গত এ কয়েকদিন হুরহুর করে বাড়ছে রুগির সংখ্যা। শাহরাস্তি থানার পুলিশ সদস্যদের মাঠ প্রর্যায়ে শক্ত হাতে দেখা গেলেও তাদের তিনজন ইতিমধ্যে সনাক্ত হওয়ায় তাদের মাঝে আতংক বিরাজ করছে। শাহরাস্তি উপজেলা বাসি করোনা মোকাবেলায় উপজেলা প্রশাসনের আরো কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বর্তমানে উপজেলার প্রায় আড়াই লক্ষ জনগন স্বাস্থ্য ঝুকিতে রয়েছে।