সম্পাদকীয়
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীনে বাংলাদেশের পশুপাখি হাঁস-মুরগির পালনের দিকনির্দেশনা যথাযথভাবে জনগণকে প্রাণী সম্পদ উন্নয়নে প্রশিক্ষণ সেবা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন অনেক কিছুই প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীনে চলছে। দেশের বাজারগুলোতে মাংসের যোগানের ক্ষেত্রে বাজারগুলোতে মাংস বিক্রি করার ক্ষেত্রে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের চিকিৎসকের ছাড়পত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রাণী মাংসের চাহিদা মেটানোর জন্য বাজারে নির্দিষ্ট স্থানে পশু জবাইয়ের প্রক্রিয়া রয়েছে। এ প্রক্রিয়ার বিভিন্ন নিয়ম কানুন রয়েছে। বাজারকেন্দ্রিক পশু জবাই করার ক্ষেত্রে মাংস বিক্রির জন্য নিয়ম মেনে চললে অনেক কিছুই সহজতর হয় পরিবেশের উপকার হয় অনৈতিক কাজের একটা ধাক্কা হয়। ৭ এপ্রিল দৈনিক শপথ পত্রিকায় প্রকাশ মতলবে যত্রতত্র পশু জবাই করা হয়। মাংস বিক্রির পশু জবাই করা হয় বিষয়টি পৌর কর্পোরেশন পরিবেশ অধিদপ্তর গুরুত্বের সহিত দেখবে সেটা বড় কথা নয় ব্যক্তি সচেতনতাই সমষ্টিগত সচেতনতা। সমষ্টিগত সচেতনতা যখন পরিপূর্ণ রূপে ধরা দেবে তখনই পরিবেশ দূষণের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা যাবে। যত্রতত্র পশু জবাই করা এখানে অনেক কিছু রয়ে গেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিদিন গরু চুরি হচ্ছে। গরুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা মাংসের গুণগতমান পরীক্ষা এবং পশু সম্পদ কর্মকর্তার অধীনে পশুর সংখ্যা পশুর সকল কিছুতেই ডাক্তারি পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য পশু জবাইয়ের সংখ্যা নির্ধারণ হয়ে থাকার কথা ছিল। কিন্তু প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা পশু স্বাস্থ্য পরীক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্ব কমে যাওয়ায় যত্রতত্র অন্যায়ভাবে সংগৃহীত গরু জবাই হতে পারে। অন্যায়ভাবে চুরি যাওয়া গরু জবাই হচ্ছে সেটা না বললেও হতে পারে। যখন পশু সরকারি স্বাস্থ্য কর্মকর্তার তালিকা উঠবে এবং প্রকৃতি সকল তালিকা থাকবে কোথা থেকে কেনা হয়েছে তার তথ্য দেখাবে এসকল কিছু যখন মনিটরিং এর আওতায় চলে আসবে তাহলে যত্রতত্র গরু জবাই হওয়ার সুযোগ থাকবে না। সঠিক তথ্যভিত্তিক গরুর সংখ্যা ঠিক থাকা গরু জবাই এর ক্ষেত্রে যখন এইভাবে সম্পূর্ণ নিয়ম মাফিক জবাই করা হবে তখন চোরাই গরু আর বাজারজাত করা সম্ভব হবে না। কারণ এখনকার সময় চুরি করা গরুর মাংস বিক্রির জন্য যত্রতত্র জবাই করে দেওয়া হয়। ফলে গরু চুরি করা সহজ হচ্ছে। গরুর গোশত উৎপাদন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সরকারের বিধান রয়েছে তা যদি সম্পূর্ণভাবে পালন করা হয় তাহলে অবৈধ ক্ষেত্রে একটা বড় ধাক্কা লাগবে। প্রশাসনের এই বিষয়ে জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিনিয়ত গরু চুরি হচ্ছে যদি বাজারকেন্দ্রিক বিক্রির নিয়ম পালন করা হয় এসব কর্মকর্তার কাছ থেকে তথ্য দিয়ে এবং তথ্য নিয়ে জবাই করার নির্দিষ্ট স্থানে পশু জবাই করা হয় তাহলে পরিবেশ রক্ষা পাবে চুরির ঘটনা কমতে থাকবে। যা প্রশ্ন করা হয় এবং তথ্য দিতে ব্যর্থ হলে তাকে বিশেষ জরিমানার আওতায় আনতে হবে। এমনকি কেন যত্রতত্র জবাই করা হল এই বিষয়ে জোরালো পদক্ষেপ নিলে তার কাছে যার মাধ্যমে পশু জবাই করা হচ্ছে সেই গরুর তথ্য উদ্ধার করা সম্ভব হয়। প্রশাসনের কাছে জোরালো দাবি যেকোন মূল্যেই হোক অযাচিত যত্রতত্র পশু জবাই করা সংরক্ষণ করা কোনভাবেই যেন প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নখদর্পণ-এর বাহিরে না হয় ফলে অনেক অপরাধী অপরাধ করার পথ থেকে সরে আসবে।