মোঃ রাছেল:
কচুয়া উপজেলার কড়ইয়া ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আঃ ছালাম সওদাগর। তিনি এলাকার উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তার এই কর্মকাÐে ইতোমধ্যে এলাকার সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে ব্যাপক প্রশংসিতও হচ্ছেন। তাই জনসেবামূলক তার এসকল কার্যক্রমে সন্তুষ্ট ইউনিয়নবাসী। তিনি ইউনিয়নের অসহায়, দিনমজুরসহ সব ধরনের মানুষের কল্যাণে কাজ করছেন বলে পুরো ইউনিয়ন জুঁড়েই রয়েছে তার সম্মান। ইউনিয়নবাসীর মতে সব ধরনের লোভ লালসার ঊর্ধ্বে থেকে সালাম চেয়ারম্যান সকলকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
জানা গেছে, বিভিন্ন ধরনের কার্যসম্পাদনে প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ ইউনয়ন পরিষদে গিয়ে ভীড় জমায়। বিশেষ করে চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন, মৃত্যু সার্টিফিকেট, ওয়ারিশান সার্টিফিকেট, প্রত্যায়নপত্র, ব্যবসায়ীক টেড্র লাইসেন্স পেতে প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষ পরিষদমুখী হয়ে উঠছে। তাইতো চেয়ারম্যানের নির্দেশনা অনুযায়ী কোন প্রকার হয়রানি ছাড়াই ইউনিয়ন পরিষদে আগত সেবাপ্রত্যাশীরা সেবা নিয়ে বাড়ি ফিরছেন।
শুধু তা-ই-নয়, আঃ ছালাম সওদাগর কড়ইয়া ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গীবাদ, বাল্য বিয়ে, শিক্ষারহার বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি তার নির্বাচনী ইশতেহার শতভাগ বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে মানুষকে সেবা দিচ্ছেন। কড়ইয়া ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্ন নিয়েই কাজ করছেন তিনি।
পাশাপশি ইউনিয়নের বিভিন্ন কাঁচা রাস্তা পাঁকাকরণ, নতুন নতুন রাস্তা নির্মানসহ উন্নয়ন মূলক কাজের পরিকল্পনা নিয়েও পথ চলছেন তিনি। তাইতো পরিষদের সকল সদস্যদের সাথে সমন্বয় রেখে কড়ইয়াকে একটি মডেল ইউনিয়ন গড়ার স্বপ্নে বিভোর ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আঃ ছালাম সওদাগর সকলের মতামত ও পরামর্শকে আমলে নিয়ে এগিয়ে চলছেন।
ইউনিয়নবাসী জানায়, মানুষের কল্যাণে কাজ করে তিনি ব্যাপক প্রসংসিত হচ্ছেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই মানুষের কল্যাণে কাজ শুরু করেন। যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে তার গ্রহণ যোগ্যতা রয়েছে। একজন ক্লিন ইমেজের চেয়ারম্যানের আসনে তিনি অলংকিত রয়েছেন।
আলাপকালে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, আমি কড়ইয়া ইউনিয়নে নৌকার প্রতীক নিয়ে আসছি এবং বিনা প্রতিদ্ব›দ্বীতায় নির্বাচিত হয়েছি। কচুয়ার উন্নয়নের রূপকার সাবেক সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর স্যারের দিক নির্দেশনায় আমি অত্র ইউনিয়নের কোন মানুষ যাতে আমার পরিষদে এসে হয়রানি না হয়, সেলক্ষ্য নিয়েই আমি কাজ করছি। তাই সব সময় জনগনের সেবা দিতেই আমি প্রতিশ্রæতিবদ্ধ রয়েছি। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, পুঙ্গ ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, ভিজিএফ, ভিজিডিসহ সকল বরাদ্ধগুলো সঠিক ভাবে করেছি এবং ভবিষৎতেও করবো।
তিনি আরো বলেন, আমার মাধ্যমে কোন মানুষ যাতে হয়রানি না হয়, সে বিষয়টি সব সময় আমি গুরুত্ব দিচ্ছি। যতদিন ইউনিয়ন পরিষদের অভিভাবকের দায়িত্বে থাকবো সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করবো ইনশাল্লাহ। কড়ইয়াকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ার তোলার স্বপ্নে কাজ করে যাবো।