বাংলাদেশে প্রতি বছর ঈদ উপলক্ষে ঘরে ফেরা মানুষ পুনরায় কর্মস্থলে ফেরার পথে অনেকের ঘরে ফেরা হয় না। আবার অনেকের কর্মস্থলে ফেরা হয় না সাবধানতার অভাবে। দুই দিক থেকেই অন্ধকারময় অসহায় নতুন পরিবারের সৃষ্টি হয়। জীবনের তাগিদে ঘর ছেড়ে মানুষ কর্মের সন্ধানে, ঈদের আনন্দ উপভোগে পুনরায় ঘরমুখো মানুষ। এই সময়ের ব্যবধানে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম। এসব মানুষের ভ্রমণ নিরাপদ না হলে জীবনে ঘটে যেতে পারে অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা। একটি দুর্ঘটনা সারা জীবনের কান্না। যদি দুর্ঘটনায় পরিবারের প্রধানের জীবনের দুর্ঘটনার কবলে পড়ে সমগ্র পরিবার অন্ধকারে ডুবে যায়। জীবনে ঘটে যাওয়া এত ঘটনা যা থেকে মানুষের শিক্ষা নেয়ার কথা। এই ঘটনাগুলো ব্যক্তিগত জীবনে শুনে সরাসরি দেখে আবার নিয়মতান্ত্রিক পরিস্থিতিতে কিছু ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেই চলছে। ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে নিজেদের শিক্ষা নিয়ে যার যে কাজ সে কাজে সঠিক মনোনিবেশ সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কাজের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে জাতি সমাজ দেশের বহুমুখী কাজে ব্যক্তিগত অবস্থান অনুযায়ী অংশগ্রহণ করি দেশকে সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে নেই। প্রতি প্রত্যেকটা দুর্ঘটনা মানুষের জীবনে পারিবারিক জীবনে ব্যাপক বিপর্যয় ডেকে আনে। যার বর্ণনা দেয়া সম্ভব নয় ব্যক্তিগত অভিব্যক্তি থেকে ইচ্ছা থেকে দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলার জন্য সচেতনতাই যথেষ্ট। সড়কে যাতায়াতের যাত্রীদের এবং যানবাহন পরিচালকদের এছাড়াও সড়কের নিরাপত্তার জন্য। জীবনের তাগিদে ঘর ছাড়ে মানুষ ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পুনরায় ঘরে ফেরার ব্যাপক আয়োজন। সবসময় সড়কের নিরাপত্তার জন্য দায়িত্বে নিয়োজিত ট্রাফিক পুলিশের যথাযথ আচরণ সকল কিছুর সমন্বয় একীভূত হলে বহুমুখী দুর্ঘটনা থেকে জাতিকে রক্ষা করা সম্ভব। হয়তো ঈদের পরেই জানা যাবে ঈদ উপলক্ষে ঘর মুখে মানুষের এবং ঈদের পর কর্মমুখী কর্মস্থলে যাওয়ার দুই সময়ে কত সংখ্যক লোকের অনাকাঙ্খিত মৃত্যুর সংখ্যা। তবে সকল ঘটনার বহুমুখী কারণ রয়েছে। নিরাপদ সড়কের আন্দোলনে বিভিন্ন বিষয় উঠে এসেছে। এরপরও ট্রাফিক আইনের বিভিন্ন তথ্য রয়েছে সকল তথ্য গাড়ি চালক ড্রাইভিং এর ক্ষেত্রে শতভাগ চর্চায় রাখা জরুরি। বিশেষ করে দেশের মাঝে বিভিন্ন কাজ থেকে উঠে এসে রাস্তায় ইজিবাইক বা অটো রিক্সা বলা হয় এগুলির ব্যাপক চালক দেখা যাচ্ছে। সড়কের অনেক নিয়ম কানুন এদের জানা নেই। আর সাধারণ জনগণ তো সড়কে চলাচলের বিধি-বিধান মানার ক্ষেত্রে তো তোয়াক্কা করছে না। সড়ক বিভাগের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের জনসচেতন তা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েই আছে। এখন সড়কে বিশেষ করে যারা যানবাহন পরিচালনা করে তাদেরকে শক্তভাবে চালক হিসেবে যা যা কর্তব্য তা পালনের জন্য জোর পদক্ষেপ নিতে হবে। তবেই দেশে দুর্ঘটনার পরিমাণ অনেকাংশে কমে আসবে। এমনটাই ভাবছেন দেশের সচেতন মহল।
আজ,
বৃহস্পতিবার , ১ জুন, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ , ১৮ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।