দেশের প্রতিটি জেলাতেই রয়েছে বেসরকারি কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে। এসব সেন্টারের গুরুত্ব শহরে বেশি পরিলক্ষিত হয়ে আসছে। শহরে জীবনে ক্ষুদ্র পরিসরে নান্দনিক জীবন-যাপান হলেও বিভিন্ন অনুষ্ঠান করতে গেলে বিস্তর পরিসরের অভাবে বিভিন্ন জীবনমুখি অনুষ্ঠান করা সহজ হয়ে থাকে এসব কমিউনিটি সেন্টারে। ১৪ জুন দৈনিক শপথ পত্রিকা খবর প্রকাশ করেছে ‘৪ হাজার কমিউনিটি সেন্টারে প্রতিমাসে লোকসান শতকোটি টাকা’। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে জনগণের সেবা নেয়ার সুযোগ থাকায় অনেক ধরনের সাধারণ সেবা নিয়ে থাকতো। কিন্তু করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধের জন্য কার্যক্রম দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে। প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে কর্মচারি বেতন ভাতাসহ ধাপে ধাপে লোকসান হয়ে চলছে। দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলার উপশহরে শ শ কমিউনিটি সেন্টার রয়েছে। এগুলো বন্ধ থাকায় এক একটি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫০ জনের মতো শ্রমিক অবসর সময় কাটায়। এতে যেমনি তারা শ্রম বিনিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তেমনি প্রতিষ্ঠানের মালিক লাখ লাখ টাকা গচ্ছা দিচ্ছেন। এদের কাজ দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় তাদের সংসারে দৈনন্দিন ব্যয় চালানো কঠিন হয়ে পড়ছে। বেতন ঠিক মতো না পাওয়ায় চাকুরি হারিয়েছে কেউ কেউ আবার এতে ঋণ গ্রস্থ হয়ে পড়েছে অনেকেই। তাই এসব প্রতিষ্ঠান করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা জোরালো করে খুলে দেয়ার সময় এসেছে। বিভিন্ন জীবনমুখী অনুষ্ঠান করার সুযোগ করে দেয়া হোক। এতে করে সকল কমিউনিটি সেন্টার গুলো ভবন এবং আসবাবপত্রের পরিচর্যা বাড়াবে। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থারও গতি পাবে। সংকীর্ণ পরিসরের কারণে বিভিন্ন জীবনমুখি অনুষ্ঠান করার সুযোগ হবে সাধারণ মানুষ হাফ ছেড়ে বাঁচতো।
আজ,
রবিবার , ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ , ৯ আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।